কমবে এবার পেঁয়াজের ঝাঁঝ



নিউজ ডেস্ক:

আজ সোমবার চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আমদানি হয়েছে তিন লাখ ৬৪ হাজার কেজি পেঁয়াজ। কনটেইনারে করে আমদানি করা এসব পেঁয়াজ খালাসের প্রক্রিয়া চলছে। মিশর ও চীন থেকে এসব পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। ভারত রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ার পর গত ২৪ঘন্টা দেশে পেঁয়াজের লাগামহীন দরবৃদ্ধির রাশ টেনে ধরা সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

বন্দর সূত্রে জানা গেছে, তিনজন আমদানিকারক এসব পেঁয়াজ এনেছেন। এই তিনটি প্রতিষ্ঠান হলো জেনি এন্টারপ্রাইজ, এন এস ইন্টারন্যাশনাল, হাফিজ করপোরেশন। কনটেইনারবাহী জাহাজ এমভি কালা পাগুরো, জাকার্তা ব্রিজ ও কোটা ওয়াজারে করে এসব চালান এসেছে। এই তিন জাহাজে পেঁয়াজবাহী কনটেইনারের সংখ্যা ১৪টি।

বন্দরের পরিচালক (পরিবহন) এনামুল করিম জানান বলেন, কনটেইনারবাহী জাহাজ তিনটির মধ্যে দুটি থেকে কনটেইনারে থাকা পেঁয়াজ খালাস হচ্ছে। আরেকটি জেটিতে ভিড়ানোর পর খালাস হবে।

বন্দর কর্মকর্তারা জানান, জাহাজ থেকে পেঁয়াজ খালাসের পর শুল্কায়ন করে বন্দর থেকে ছাড় নিতে এক-দুদিন সময় লাগে। এ হিসেবে বন্দর দিয়ে আমদানি হওয়া পেঁয়াজ কাল-পরশু থেকে বাজারে চলে আসার কথা।

ব্যবসায়ীদের থেকে জানা যায়, চীন ও মিশর থেকে পেঁয়াজ আমদানির প্রক্রিয়া শুরুর পর হাতে পেতে ২৫ থেকে ৩০ দিন সময় লাগে। বন্দর দিয়ে আমদানি হওয়া পেঁয়াজ আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ২৫-৩০ দিন আগে। পেঁয়াজের দাম বাড়ার পর ব্যবসায়ীরা বিকল্প উৎস থেকে পেঁয়াজ আমদানির খোঁজখবর শুরু করেন। বন্দরে আসার পথে আছে আরও কনটেইনারবাহী পেঁয়াজ।

আরও সংবাদ