তামিমের লড়াইয়ের পরও বাংলাদেশের মামুলি সংগ্রহ
একপ্রান্তে একা লড়াই করে গেলেন তামিম ইকবাল। তাকে যোগ্য সহায়তা দিতে পারেনি সতীর্থ ব্যাটসম্যানরা। রানের চাপে থাকা বাংলাদেশ এ দিনও ডট বলে পার করেছে ৭.৫ ওভার। তাইতো আবারও অল্প পুঁজিতেই তুষ্ট থাকতে হলো সফরকারীদের।
তামিম আগের ম্যাচের মতো রান আউট হলেও তার আগে হাফসেঞ্চুরি পেয়েছেন। সকল সমালোচনার জবাব দিয়েছেন গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে। তার হাফসেঞ্চুরিতে ভর করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৩৬ রান তোলে বাংলাদেশ।
এ ম্যাচেও টস জেতে টাইগার শিবির। তবে ব্যাটিং করতে নেমে শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি বাংলাদেশের। দ্বিতীয় ওভারেই বিদায় নেন নাঈম শেখ। আগের ম্যাচের সর্বোচ্চ স্কোরার নাঈম আউট শূন্যতে। শাহীন শাহ আফ্রিদির বলে উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান তিনি।
মোহাম্মদ মিঠুনের বদলে জায়গা পেয়ে ওয়ানডাউনে নামেন মেহেদি হাসান। বিপিএলে চমক জাগানো এই অলরাউন্ডার পারেননি নিজেকে মেলে ধরতে। ১২ বলে ৯ রান করে মোহাম্মদ হাসনাইনের বলে বিদায় নেন। এরপর লিটন দাস আউট হন শাদাব খানের বলে লেগ বিফোর উইকেটের ফাঁদে পড়ে।
তবে অন্যপ্রান্তে তামিম জ্বলে ওঠেন। শুরুতে ধীরে সুস্থে খেললেও দ্রুত হাতখুলে ব্যাট চালান বাঁহাতি ওপেনার। ৪টি চার ও এক ছক্কায় ক্যারিয়ারের ৭ম হাফসেঞ্চুরি তুলে নেন তিনি। তবে এ ম্যাচেও দুর্ভাগ্যের শিকার হয়ে রান আউট হন টাইগার ওপেনার। বিদায় নেওয়ার আগে ৭টি চার ও ১ ছয়ে ৬৫ রান করেন তামিম।
এশিয়াবিডি/ডেস্ক/সাইফ

