সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ছেড়ে দিচ্ছেন মোদি
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সদা সক্রিয় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবার এ মাধ্যম ছেড়ে দিতে চাইছেন। আজ সোমবার তিনি জানিয়েছেন, এক সপ্তাহের মধ্যে তিনি টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও ইউটিউব ছেড়ে দেবেন। তবে এর পেছেন কী কারণ, তা কিন্তু জানাননি মোদি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোদির এ ঘোষণা বিস্ময় সৃষ্টি করেছে।
বিশ্বনেতাদের মধ্যে যাঁদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফলোয়ারের সংখ্যা অনেক বেশি, তাঁদের মধ্যে মোদি একজন। টুইটারে মোদির ফলোয়ার ৫ কোটি ৩ লাখ, ফেসবুকে ৪ কোটি ৪০ লাখ, ইনস্টাগ্রামে ৩ কোটি ৫২ লাখ এবং ইউটিউবে সাড়ে ৪০ লাখ।
২০১৪ সালে প্রথমবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন মোদি। পাঁচ বছর ক্ষমতায় থেকে মাত্র একবার সংবাদ সম্মেলন করার রেকর্ড আছে তাঁর। কিন্তু বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সচল থেকেছেন তিনি।
২০০৯ সালে মোদি টুইটার ও ফেসবুকে যুক্ত হন। এরপর থেকেই তিনি খুবই সক্রিয় ছিলেন এসব মাধ্যমে। সেখানে তাঁকে কোনো বিষয়ে দ্রুত সাড়া দিতে দেখা গেছে। কিন্তু দিল্লির সাম্প্রতিক সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা নিয়ে সরব মোদি অনেকটাই নীরব ছিলেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
এশিয়াবিডি/ডেস্ক/কামরান