দুবাইয়ের উদাসীনতার কারণ কি?
মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ থেকেই সারা বিশ্বের দৃশ্যপট পুরোপুরি পাল্টে গেলেও এখন অবধি হুঁশ নেই দুবাই কর্তাদের। সমস্ত ইউরোপিয়ান দেশের এমন মর্মান্তিক পরিণতি দেখেও সরকারের তরফ থেকে বিশেষ কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়নি এখনো|
গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দুবাইয়ে করোনা আক্রান্তের ৩০০’শ ছাড়িয়েছে। শুরুতে সরকার সেখানকার সমস্ত পাবলিক প্লেসগুলো বন্ধ করে দেয় এবং বিভিন্ন জায়গাতে জীবাণুমুক্ত করার কাজ শুরু করে। তারপরেই অনেকটা চুপসে যায় সরকারের কার্যক্রম।
বর্তমান অবধি লকডাউনের কথা সরকার মুখেও আনেনি। সরকারি অফিস সবই বন্ধ করে রিমোট ওয়ার্ক শুরু করে। কিন্তু আমজনতার কাজে যাওয়া বন্ধ হয়নি| এখনও এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে। জন সমাগম বন্ধ করতে সমস্ত পাবলিক প্লেস অনেক আগে বন্ধ করে দিলেও সেখানকার কনস্ট্রাকশন সাইটগুলো এখনও কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। বহু লোকের সমাগম হচ্ছে প্রত্যেক দিন সেসব সাইটগুলোতে। অভিযোগ আছে দুবাইয়ের মানুষ সেল্ফ কোয়রান্টিনের চেষ্টা করলেও সংস্থাগুলো তাদের কাজে আস্তে বাধ্য করছে।
এশিয়াবিডি/ডেস্ক/সাইফ