মৌলভীবাজারে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সাংবাদিক সম্মেলন

বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সাংগঠনিক বিধি লঙন করে মৌলভীবাজার শহরের একটি লাইব্রেরি বই বিক্রি করায় তার বিরুদ্ধে গঠনতান্ত্রিক ভাবে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এতে ক্ষুব্দ হয়ে ওই প্রতিষ্ঠানের মালিক ওই সংগঠনের জেলা শাখার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি জেলা শাখা সোমবার দুপুরে মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করে এর প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সাংগঠনিক বিধি লঙন করে মৌলভীবাজার শহরের একটি লাইব্রেরি বই বিক্রি করায় তার বিরুদ্ধে গঠনতান্ত্রিক ভাবে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এতে ক্ষুব্দ হয়ে ওই প্রতিষ্ঠানের মালিক ওই সংগঠনের জেলা শাখার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি জেলা শাখা সোমবার দুপুরে মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করে এর প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি মৌলভীবাজার জেলা শাখার সভাপতি জুবের আহমদ লিখিত বক্তব্যে জানান তাদের সংগঠন বাপুস সরকার অনুমোদিত একটি সংগঠন। যার রেজি নং- সি.টি.ও ১৪৭/২ অব ১৯৮১-৮২)। সমিতির প্রণীত নীতিমালা অনুযায়ী খুচরা বই গায়ের মূল্য মতে বিক্রি করার বিধান রয়েছে। মৌলভীবাজার শহরের ইসলামিয়া লাইব্রেরির মালিক এ নিয়ম ভঙ্গ করে সম্প্রতি বই বিক্রি করেন। এরপর সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ সরেজমিন এসে হাতেনাতে অনিয়ম প্রত্যক্ষ করে তিন হাজার টাকা জরিমানা করেন। এরপর বিভিন্ন গণমাধ্যমে নিউজ প্রকাশিত হয়। নিউজে পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির কারো বক্তব্য গণমাধ্যমকর্মীরা না নেওয়ায় তারা প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান।

বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক বিক্রেতা সমিতি জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ জানান আগে যেখানে ৪৫০ টাকার বই একক জনকে একেক ধরণের কমিশন দিয়ে ৩০০/৩২০/ ৩৪০/ ৩৮০ টাকায় বিক্রি করা হত। নতুন নিয়ম অনুযায়ী এই বই এখন ২৪০-২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এতে ক্রেতা-বিক্রেতার ভোগান্তি দূও হয়েছে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচালক মো. খলিলুর রহমান, মৌলভীবাজার জেলা শাখার সহ সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মুহিবুর রহমান প্রমুখ।

ইসলামিয়া লাইব্রেরির মালিক সালেহ আহমদ জুবের বলেন, কোন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে কোন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ জরিমানা করার এখতিয়ার নাই। সংগঠনকে অসাধু ব্যবসায়ীরা ব্যবসায়িক সিন্ডিকেটে পরিণত করেছেন। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সাধারণ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।

আরও সংবাদ