বঙ্গবন্ধুর নাম কেউ কখনো মুছে ফেলতে পারবে না: প্রধানমন্ত্রী
মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করাটাই সরকারের মূল লক্ষ্য বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমরা এ লক্ষ্য নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি। মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে আওয়ামী লীগ কাজ করে যাবে। শুক্রবার বিকেলে গোপালগঞ্জে প্রধানমন্ত্রীর টুঙ্গিপাড়াস্থ বাসভবনে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সভায় সভাপতির বক্তব্য দেওয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধুর নাম কেউ কখনো মুছে ফেলতে পারবে না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা আজকে যে প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি সে অর্জনের সুফল একেবারে তৃণমূল পর্যায়ের গ্রামের মানুষ যেন পায় সেই লক্ষ্য নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের প্রত্যেকটা নেতাকর্মীকেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ নিয়ে চলতে হবে। এই বাংলাদেশকে আমরা জাতির পিতার ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলবো।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছি। আমাদের সকল অর্জনের সুফল তৃণমূলে মানুষ যেন পায়, গ্রামের মানুষ যেন পায়। সে লক্ষ্য নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
সভা শেষে বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তিনি টুঙ্গিপাড়া থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হন। শুক্রবার সকাল ১১টা ১০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়া উপজেলা কমপ্লেক্স মাঠে নির্মিত হেলিপ্যাডে অবতরণ করেন। বেলা ১১টা ২০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী সড়ক পথে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে পৌঁছান। আর দুপুর ১টার দিকে সড়কপথে নবগঠিত কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ টুঙ্গিপাড়া পৌঁছান।
দুপুর ১টায় দলীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি। এরপর সেখানে ফাতেহাপাঠ ও বিশেষ মোনাজাত করেন।
মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করাটাই সরকারের মূল লক্ষ্য বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমরা এ লক্ষ্য নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি। মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে আওয়ামী লীগ কাজ করে যাবে। শুক্রবার বিকেলে গোপালগঞ্জে প্রধানমন্ত্রীর টুঙ্গিপাড়াস্থ বাসভবনে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধুর নাম কেউ কখনও মুছে ফেলতে পারবে না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা আজকে যে প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি সে অর্জনের সুফল একেবারে তৃণমূল পর্যায়ের গ্রামের মানুষ যেন পায় সেই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের প্রত্যেক নেতাকর্মীকেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ নিয়ে চলতে হবে। এই বাংলাদেশকে আমরা জাতির পিতার ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলবো।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছি। আমাদের সব অর্জনের সুফল তৃণমূল মানুষ যেন পায়, গ্রামের মানুষ যেন পায়, সেই লক্ষ্য নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
সভা শেষে বিকাল পৌনে ৪টার দিকে তিনি টুঙ্গিপাড়া থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন। শুক্রবার সকাল ১১টা ১০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়া উপজেলা কমপ্লেক্স মাঠে নির্মিত হেলিপ্যাডে অবতরণ করেন। বেলা ১১টা ২০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী সড়ক পথে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে পৌঁছান। আর দুপুর ১টার দিকে সড়ক পথে নবগঠিত কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতারা টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছান।
দুপুর ১টায় দলীয় নেতাদের নিয়ে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি। এরপর সেখানে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাত করেন তারা।
এশিয়াবিডি/ডেস্ক/সাইফ